পুরুষের ন্যায় স্ত্রীলোক স্বপ্ন দেখলে তার গোসল করা :
ইউসুফ ইবনু সাঈদ (রহঃ) - খাওলা বিনতে হাকীম (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে এমন নারীর কথা জিজ্ঞাসা করলাম যার সপ্নদোষ হয়। তিনি বললেনঃ যখন সে বীর্য দেখবে, তখন গোসল করবে।
ইউসুফ ইবনু সাঈদ (রহঃ) - খাওলা বিনতে হাকীম (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে এমন নারীর কথা জিজ্ঞাসা করলাম যার সপ্নদোষ হয়। তিনি বললেনঃ যখন সে বীর্য দেখবে, তখন গোসল করবে।
[1]
উম্মু সালামাহ হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদিন উম্মু সুলায়ম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এসে বললেনঃ হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহ তো সত্য বলার ক্ষেত্রে লজ্জা করতে নির্দেশ দেন না। সুতরাং মেয়ে লোকের স্বপ্নদোষ হলে কি তার উপরও গোসল করা ফার্য (ফরয)? তিনি বললেন, হাঁ, যদি সে পানি, বীর্য দেখতে পায়। [2]
উম্মু সালামাহ হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদিন উম্মু সুলায়ম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এসে বললেনঃ হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহ তো সত্য বলার ক্ষেত্রে লজ্জা করতে নির্দেশ দেন না। সুতরাং মেয়ে লোকের স্বপ্নদোষ হলে কি তার উপরও গোসল করা ফার্য (ফরয)? তিনি বললেন, হাঁ, যদি সে পানি, বীর্য দেখতে পায়। [2]
ইউসুফ ইবনু সাঈদ (রহঃ) - খাওলা বিনতে হাকীম (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ
আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে এমন নারীর কথা
জিজ্ঞাসা করলাম যার স্বপ্নদোষ হয়। তিনি বললেনঃ যখন সে বীর্য দেখবে, তখন
গোসল করবে।
[3]
দাউদ ইবনু রুশায়দ (রহঃ) ... আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক মহিলা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সেই মেয়েলোক সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন, যে পুরুষ ঘূমের মধ্যে যা দেখতে পায় তাই দেখে। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, পুরুষের যা হয় (স্বপ্নদোষ) মেয়েলোকেরও তাই হলে সে গোসল করবে।[4]
আহমাদ ............. আয়িশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আনাস ইবনু মালেক (রাঃ) -এর মাতা উম্মে সুলাইম (রাঃ) যিনি আনসারী মহিলা ছিলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! আল্লাহ্ তা’আলা সত্য প্রকাশে লজ্জাবোধ করেন না। এ ব্যাপারে আপনার অভিমত কি- কোন মহিলার পুরুষের ন্যায় স্বপ্নদোষ হলে সে গোসল করবে কি না? আয়িশা (রাঃ) বলেন, জবাবে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেনঃ হ্যাঁ, তাকে গোসল করতে হবে, যদি সে বীর্যের চিহ্ন দেখতে পায়। . আয়িশা (রাঃ) বলেন, আমি উম্মে সুলাইম (রাঃ) -কে লক্ষ্য করে বলি, আপনার জন্য দুঃখ হয়, - মহিলারা কি এরূপ দেখে থাকে (অর্থাৎ তাদের কি স্বপ্নদোষ হয়)? তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার নিকট এসে বলেনঃ হে আয়িশা। তোমার ডান হাত ধূলায় ধূসরিত হোক। স্ত্রীলোকদের বীর্য না থাকলে সন্তান কিরূপে মাতার আকৃতি প্রাপ্ত হয়? -(মুসলিম, তিরমিযী)।[5]
[3]
দাউদ ইবনু রুশায়দ (রহঃ) ... আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক মহিলা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সেই মেয়েলোক সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন, যে পুরুষ ঘূমের মধ্যে যা দেখতে পায় তাই দেখে। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, পুরুষের যা হয় (স্বপ্নদোষ) মেয়েলোকেরও তাই হলে সে গোসল করবে।[4]
আহমাদ ............. আয়িশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আনাস ইবনু মালেক (রাঃ) -এর মাতা উম্মে সুলাইম (রাঃ) যিনি আনসারী মহিলা ছিলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! আল্লাহ্ তা’আলা সত্য প্রকাশে লজ্জাবোধ করেন না। এ ব্যাপারে আপনার অভিমত কি- কোন মহিলার পুরুষের ন্যায় স্বপ্নদোষ হলে সে গোসল করবে কি না? আয়িশা (রাঃ) বলেন, জবাবে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেনঃ হ্যাঁ, তাকে গোসল করতে হবে, যদি সে বীর্যের চিহ্ন দেখতে পায়। . আয়িশা (রাঃ) বলেন, আমি উম্মে সুলাইম (রাঃ) -কে লক্ষ্য করে বলি, আপনার জন্য দুঃখ হয়, - মহিলারা কি এরূপ দেখে থাকে (অর্থাৎ তাদের কি স্বপ্নদোষ হয়)? তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার নিকট এসে বলেনঃ হে আয়িশা। তোমার ডান হাত ধূলায় ধূসরিত হোক। স্ত্রীলোকদের বীর্য না থাকলে সন্তান কিরূপে মাতার আকৃতি প্রাপ্ত হয়? -(মুসলিম, তিরমিযী)।[5]
দাউদ ইবনু রুশায়দ (রহঃ) ... আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি
বলেন, এক মহিলা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সেই
মেয়েলোক সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন, যে পুরুষ ঘূমের মধ্যে যা দেখতে পায় তাই
দেখে। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, পুরুষের যা
হয় (স্বপ্নদোষ) মেয়েলোকেরও তাই হলে সে গোসল করবে।[6]
কাসির ইবনু উবায়দ (রহঃ) উরওয়া (রহঃ) থেকে বর্ণিত। আয়িশা (রাঃ) তাঁকে
সংবাদ দিলেন যে, উম্মু সুলায়মান রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে কথা বলেছিলেন তখন আয়িশা (রাঃ) উপবিষ্ট ছিলেন। উম্মে
সুলায়মান বলেঃ ইয়া রাসুলুল্লাহ! আল্লাহ সত্যের ব্যাপারে লজ্জা করেন না,
আমাকে বলুন, কোন নারী যদি স্বপ্নে এমন কিছু দেখে যা পুরুষ দেখে থাকে, এতে
কি তারও গোসল করতে হবে? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে
বললেনঃ হ্যাঁ। আয়িশা (রাঃ) বলেনঃ আমি তাঁকে বললাম, ধিক তোমায়! নারীও কি
তা দেখে? তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার দিকে
লক্ষ্য করে বললেনঃ তোমার হাত ধুলো-মলিন হোক, তা না হলে সন্তান মাতার মত হয় কি করে?২
২- অর্থাৎ নারীরও পানি আছে বলেই সন্তান মা এর চেহারা পায়। আর তারও যখন পানি আছে, তখন স্বপ্নদোষ তো হতেই পারে। [7]
শু’য়াইব ইবনু ইউনুস (রহঃ) উম্মে সালাম (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ জনৈক
মহিলা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বললেনঃ ইয়া
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আল্লাহ সত্যের ব্যাপারে
লজ্জা করেন না, আমাকে বলুন, কোন নারী যদি স্বপ্নে এমন কিছু দেখে যা পুরুষ
দেখে থাকে, এতে কি তারও গোসল ওয়াজিব হয়? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, যখন সে বীর্য
দেখবে। এতে উম্মু সালাম হেসে দিলেন, তিনি বললেনঃ নারীরও কি স্বপ্নদোষ হয়?
তখন ইয়া রাসুলুল্লাহ! আল্লাহ সত্যের ব্যাপারে লজ্জা করেন না, আমাকে বলুন,
কোন নারী যদি স্বপ্নে এমন কিছু দেখে যা পুরুষ দেখে থাকে, এতে কি তারও গোসল
করতে হবে? বললেনঃ তা না হলে সন্তান মায়ের সদৃশ হয় কিরূপে?[8]
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। উম্মু সুলাইম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম -এর নিকট জিজ্ঞেস করেন, পুরুষের ন্যায় কোন নারীর স্বপ্নদোষ
হলে সে কী করবে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যদি
তার স্বপ্নদোষ হয় এবং তার বীর্যপাত হয়, তবে তাকে গোসল করতে হবে। উম্মু
সালামাহ (রাঃ) বলেন, হে আললাহর রাসূল! তাই কি হয়? তিনি বলেনঃ হ্যাঁ।
পুরুষের বীর্য গাঢ় সাদা এবং স্ত্রীলোকের বীর্য পাতলা হলদে রংবিশিষ্ট।
সুতরাং এদের মধ্যে যার বীর্য আগে স্খলিত হয়, সন্তান তার সদৃশ হয়।
কুতায়বা ............ আয়িশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে এক ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয় যে, সে স্বপ্নদোষের কথা স্মরণ করতে পারছে না-অথচ তার কাপড় (বীর্যপাতের কারণে) ভেজা মনে হয়। জবাবে তিনি বলেন, তাকে গোসল করতে হবে। অতঃপর তাকে এক ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয় যে, তার স্বপ্নদোষ হয়েছে বলে মনে হয়,কিন্তু তার কাপড়ে কোন চিহ্ন দেখতে পায় না। জবাবে তিনি বলেন, ঐ ব্যক্তির গোসল করার প্রয়োজন নাই। অতঃপর উম্মে সুলাইম (রাঃ) জিজ্ঞাসা করেন, মহিলাদের যদি স্বপ্নদোষ হয়- তবে তাদের গোসল করতে হবে কি? জবাবে তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন হা, (গোসল করতে হবে)। কেননা মহিলারাও পুরুষদের অর্ধাংগিনী বিশেষ- (তিরমিযী, ইবনু মাজাহ)।[10]
আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যদি তোমাদের কেউ ঘুম থেকে জেগে উঠে ভিজা দেখতে পায় কিন্তু স্বপ্নদোষের কথা তার মনে না পড়ে তাহলে সে গোসল করবে। অপরদিকে তার স্বপ্নদোষের কথা স্মরণ হলে, কিন্তু ভিজা দেখতে না পেলে তার উপর গোসল ওয়াজিব নয়।[11]
কুতায়বা ............ আয়িশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে এক ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয় যে, সে স্বপ্নদোষের কথা স্মরণ করতে পারছে না-অথচ তার কাপড় (বীর্যপাতের কারণে) ভেজা মনে হয়। জবাবে তিনি বলেন, তাকে গোসল করতে হবে। অতঃপর তাকে এক ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয় যে, তার স্বপ্নদোষ হয়েছে বলে মনে হয়,কিন্তু তার কাপড়ে কোন চিহ্ন দেখতে পায় না। জবাবে তিনি বলেন, ঐ ব্যক্তির গোসল করার প্রয়োজন নাই। অতঃপর উম্মে সুলাইম (রাঃ) জিজ্ঞাসা করেন, মহিলাদের যদি স্বপ্নদোষ হয়- তবে তাদের গোসল করতে হবে কি? জবাবে তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন হা, (গোসল করতে হবে)। কেননা মহিলারাও পুরুষদের অর্ধাংগিনী বিশেষ- (তিরমিযী, ইবনু মাজাহ)।[10]
আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যদি তোমাদের কেউ ঘুম থেকে জেগে উঠে ভিজা দেখতে পায় কিন্তু স্বপ্নদোষের কথা তার মনে না পড়ে তাহলে সে গোসল করবে। অপরদিকে তার স্বপ্নদোষের কথা স্মরণ হলে, কিন্তু ভিজা দেখতে না পেলে তার উপর গোসল ওয়াজিব নয়।[11]
[1]সূনান নাসাঈ, ১৯৮
সহিহ, ইবনু মাজাহ হাঃ ৬০২
[2] সহীহ বুখারী (তাওহীদ), ৬১২১, ১৩০,আধুনিক প্রকাশনী- ৫৬৮১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৫৭৮)
[3]সূনান নাসাঈ, ১৯৮
সহিহ, ইবনু মাজাহ হাঃ ৬০২
[4]সহীহ মুসলিম (ইফাঃ), ৬০৪
[5]সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ), ২৩৭
[6]সহীহ মুসলিম (ইফাঃ), ৬০৪
[7]সূনান নাসাঈ, ১৯৬
সহিহ, সহিহ আবূ দাউদ হাঃ ২৩৫, মুসলিম (ইসলামিক সেন্টার) হাঃ ৬১৬, ৬১৭
[8]সূনান নাসাঈ ১৯৭
সহিহ, ইবনু মাজাহ হাঃ ৬০০, বুখারী হাঃ ১৩০, ৩৩২৮, মুসলিম (ইসলামিক সেন্টার) হাঃ ৬১৯
[9] সুনানে ইবনে মাজাহ ৬০১
তাখরীজ কুতুবুত সিত্তাহ: মুসলিম ৩১০-১১, নাসায়ী ১৯৫, ২০০; আহমাদ ১২৬৪২, ১৩৬৯৮; দারিমী ৭৬৪। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: সহীহাহ ১৩৪২,
[10]সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ), ২৩৬
[11]তিরমিযী ১১৩, আবূ দাঊদ ২৩৬, আহমাদ ২৫৬৬৩, দারিমী ৭৬৫। তাহক্বীক্ব আলবানী: হাসান। তাখরীজ আলবানী: সহীহ আবূ দাউদ ২৩
সহিহ, ইবনু মাজাহ হাঃ ৬০২
[2] সহীহ বুখারী (তাওহীদ), ৬১২১, ১৩০,আধুনিক প্রকাশনী- ৫৬৮১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৫৭৮)
[3]সূনান নাসাঈ, ১৯৮
সহিহ, ইবনু মাজাহ হাঃ ৬০২
[4]সহীহ মুসলিম (ইফাঃ), ৬০৪
[5]সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ), ২৩৭
[6]সহীহ মুসলিম (ইফাঃ), ৬০৪
[7]সূনান নাসাঈ, ১৯৬
সহিহ, সহিহ আবূ দাউদ হাঃ ২৩৫, মুসলিম (ইসলামিক সেন্টার) হাঃ ৬১৬, ৬১৭
[8]সূনান নাসাঈ ১৯৭
সহিহ, ইবনু মাজাহ হাঃ ৬০০, বুখারী হাঃ ১৩০, ৩৩২৮, মুসলিম (ইসলামিক সেন্টার) হাঃ ৬১৯
[9] সুনানে ইবনে মাজাহ ৬০১
তাখরীজ কুতুবুত সিত্তাহ: মুসলিম ৩১০-১১, নাসায়ী ১৯৫, ২০০; আহমাদ ১২৬৪২, ১৩৬৯৮; দারিমী ৭৬৪। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: সহীহাহ ১৩৪২,
[10]সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ), ২৩৬
[11]তিরমিযী ১১৩, আবূ দাঊদ ২৩৬, আহমাদ ২৫৬৬৩, দারিমী ৭৬৫। তাহক্বীক্ব আলবানী: হাসান। তাখরীজ আলবানী: সহীহ আবূ দাউদ ২৩
মেয়েদের সপ্নদোষ |
0 Comments