হযরত ইবরাহীম (আঃ) স্বীয় জীবদ্দশায় পুত্র ইসহাক্বকে বিয়ে দিয়েছিলেন রাফক্বা
বিনতে বাতওয়াঈল (رفقا بنت بتوائيل )-এর সাথে। কিন্তু তিনিও বন্ধ্যা ছিলেন।
পরে ইবরাহীমের খাছ দো‘আর বরকতে তিনি সন্তান লাভ করেন এবং তাঁর গর্ভে ঈছ ও ইয়াকূব
নামে পরপর দু’টি পুত্র সন্তান জন্ম লাভ করে।[1] তার মধ্যে ইয়াকূব নবী হন।
পরে ইয়াকূবের বংশধর হিসাবে বনু ইস্রাঈলের হাযার হাযার নবী পৃথিবীকে
তাওহীদের আলোকে আলোকিত করেন। কিন্তু ইহুদী নেতাদের হঠকারিতার কারণে তারা
আল্লাহর গযবে পতিত হয় এবং অভিশপ্ত জাতি হিসাবে নিন্দিত হয়। যা ক্বিয়ামত
পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।
ইসহাক্ব (আঃ) ১৮০ বছর বয়স পান। তিনি কেন‘আনে মৃত্যুবরণ করেন এবং পুত্র ঈছ ও
ইয়াকূবের মাধ্যমে হেবরনে পিতা ইবরাহীমের কবরের পাশে সমাহিত হন। স্থানটি
এখন ‘আল-খালীল’ নামে পরিচিত’।[2]
উল্লেখ্য যে, হযরত ইসহাক্ব (আঃ) সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের ১৪টি সূরায় ৩৪টি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে।[3]
[1]. আল-বিদায়াহ ওয়ান-নিহায়াহ ১/১৮১।
[2] . আল-বিদায়াহ ওয়ান-নিহায়াহ ১/১৮৪।
[3] . যথাক্রমে সূরা বাক্বারাহ ২/১৩২, ১৩৩, ১৩৬, ১৪০; আলে ইমরান ৩/৮৪; নিসা ৪/১৬৩; আন‘আম ৬/৮৪; হূদ ১১/৭১-৭৩; ইউসুফ ১২/৬; ইবরাহীম ১৪/৩৯; হিজর ১৫/৫১-৫৬=৭; মারিয়াম ১৯/৪৯-৫০; আম্বিয়া ২১/৭২-৭৩; আনকাবূত ২৯/২৭; ছাফফাত ৩৭/১১৩; ছোয়াদ ৩৮/৪৫-৪৭; যারিয়াত ৫১/২৪-৩০=৭। সর্বমোট =৩৪টি
[2] . আল-বিদায়াহ ওয়ান-নিহায়াহ ১/১৮৪।
[3] . যথাক্রমে সূরা বাক্বারাহ ২/১৩২, ১৩৩, ১৩৬, ১৪০; আলে ইমরান ৩/৮৪; নিসা ৪/১৬৩; আন‘আম ৬/৮৪; হূদ ১১/৭১-৭৩; ইউসুফ ১২/৬; ইবরাহীম ১৪/৩৯; হিজর ১৫/৫১-৫৬=৭; মারিয়াম ১৯/৪৯-৫০; আম্বিয়া ২১/৭২-৭৩; আনকাবূত ২৯/২৭; ছাফফাত ৩৭/১১৩; ছোয়াদ ৩৮/৪৫-৪৭; যারিয়াত ৫১/২৪-৩০=৭। সর্বমোট =৩৪টি
ইসহাক (আঃ) এর জীবনী, |
0 Comments