জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি আযান শুনে (আযানের শেষে) এই দো‘আ বলবে,
‘আল্লা-হুম্মা রাব্বা হা-যিহিদ দা‘অতিত্ তা-ম্মাহ, অস্স্বালা-তিল
ক্বা-য়িমাহ, আ-তি মুহাম্মাদানিল অসীলাতা অলফাযীলাহ, অবআষহু মাক্বা-মাম
মাহমূদানিল্লাযী অ‘আত্তাহ।’
অর্থাৎ হে আল্লাহ এই পূর্ণাঙ্গ আহ্বান ও প্রতিষ্ঠা লাভকারী নামাযের প্রভু!
মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে তুমি অসীলা (জান্নাতের এক উচ্চ
স্থান) ও মর্যাদা দান কর এবং তাঁকে সেই প্রশংসিত স্থানে পৌঁছাও, যার
প্রতিশ্রুতি তুমি তাঁকে দিয়েছ।
সে ব্যক্তির জন্য কিয়ামতের দিন আমার সুপারিশ অনিবার্য হয়ে যাবে।” (বুখারী) [1]
[1] মুসলিম ৩৮৬, তিরমিযী ২১০, নাসায়ী ৬৭৯, আবূ দাউদ ৫২৫, ইবনু মাজাহ ৭২১, আহমাদ ১৫৬৮ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
[1] মুসলিম ৩৮৬, তিরমিযী ২১০, নাসায়ী ৬৭৯, আবূ দাউদ ৫২৫, ইবনু মাজাহ ৭২১, আহমাদ ১৫৬৮ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
সা‘দ ইবনে আবী ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “আযান শুনে যে ব্যক্তি এই
দো‘আ পড়বে,
‘আশহাদু আল লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু অহদাহু লা শারীকা লাহ, অ আন্না
মুহাম্মাদান ‘আবদুহু অরাসূলুহ, রাদ্বীতু বিল্লা-হি রাববাঁউ অ বিমুহাম্মাদির
রাসূলাঁউ অ বিলইসলা-মি দ্বীনা।’
অর্থাৎ আমিও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য মাবুদ নেই, তিনি একক,
তাঁর কোন শরীক নেই এবং মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর দাস ও
প্রেরিত রাসূল। আল্লাহকে প্রতিপালক বলে মেনে নিয়ে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নবীরূপে স্বীকার করে এবং ইসলামকে দ্বীন হিসাবে গ্রহণ
করে আমি সম্মত ও তুষ্ট হয়েছি।
সে ব্যক্তির (ছোট ছোট) গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।” (মুসলিম) [1]
[1] সহীহুল বুখারী ৫২৮, মুসলিম ৬৬৭, তিরমিযী ২৮৬৮, নাসায়ী ৪৬২, আহমাদ ৮৭০৫, ৯২২১, ৯৩৯৯, দারেমী ১১৮৩ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
0 Comments