আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿ يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ لَا يَسۡخَرۡ قَوۡمٞ
مِّن قَوۡمٍ عَسَىٰٓ أَن يَكُونُواْ خَيۡرٗا مِّنۡهُمۡ وَلَا نِسَآءٞ مِّن
نِّسَآءٍ عَسَىٰٓ أَن يَكُنَّ خَيۡرٗا مِّنۡهُنَّۖ وَلَا تَلۡمِزُوٓاْ
أَنفُسَكُمۡ وَلَا تَنَابَزُواْ بِٱلۡأَلۡقَٰبِۖ بِئۡسَ ٱلِٱسۡمُ
ٱلۡفُسُوقُ بَعۡدَ ٱلۡإِيمَٰنِۚ وَمَن لَّمۡ يَتُبۡ فَأُوْلَٰٓئِكَ هُمُ
ٱلظَّٰلِمُونَ ١١ ﴾ [الحجرات: ١١]
অর্থাৎ হে ঈমানদারগণ! একদল পুরুষ যেন অপর একদল পুরুষকে উপহাস
না করে; কেননা যাদেরকে উপহাস করা হয় তারা উপহাসকারী দল অপেক্ষা উত্তম হতে
পারে এবং একদল নারী যেন অপর একদল নারীকেও উপহাস না করে; কেননা যাদেরকে
উপহাস করা হয় তারা উপহাস-কারিণী দল অপেক্ষা উত্তম হতে পারে। আর তোমরা একে
অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং তোমরা একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না; কেউ
বিশ্বাস স্থাপন করলে তাকে মন্দ নামে ডাকা গর্হিত কাজ। যারা [এ ধরনের আচরণ
হতে] নিবৃত্ত না হয়, তারাই সীমালংঘনকারী। (সূরা হুজুরাত ১১ আয়াত)
তিনি অন্য জায়গায় বলেন, ﴿ وَيۡلٞ لِّكُلِّ هُمَزَةٖ لُّمَزَةٍ ١ ﴾ [الهمزة: ١]
অর্থাৎ দুর্ভোগ প্রত্যেকের, যে পশ্চাতে ও সম্মুখে লোকের নিন্দা করে। (সূরা হুমাযাহ ১ আয়াত)
১/১৫৮২। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘মানুষের মন্দ হওয়ার
জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলিম ভাইকে তুচ্ছভাবে।’’ (মুসলিম,
হাদিসটি ইতোপূর্বে দীর্ঘ আকারে অতিবাহিত হয়েছে।) [1]
[1] মুসলিম ৯১, তিরমিযী ১৯৯৮, ১৯৯৯, আবূ দাউদ ৪০৯১, ইবনু মাজাহ ৫৯, ৪১৭৩, আহমাদ ৩৭৭৯, ৩৯০৩, ৩৯৩৭, ৪২৯৮ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
0 Comments