"লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" পাঠ করার ফাযীলাতঃ
আবূ মুসা আশআরী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, "তোমাকে জান্নাতের অন্যতম ধনভাণ্ডারের কথা বলে দেব না কি ?" আমি বললাম, 'অবশ্যই বলে দিন, হে আল্লাহর রাসূল!' তিনি বললেন, لا حول ولا قوة إلا بالله (লা হাওলা অলা ক্বুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ) (বুখারী ও মুসলিম) [1]
আবূ যার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ আমি কি তোমাকে জান্নাতের গুপ্তধনসমূহের একটির সন্ধান দিবো না ? আমি বললাম, হ্যাঁ, ইয়া রাসূলাল্লাহ। তিনি বলেনঃ '' লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ ''। [2]
হাযিম ইবনে হারমালা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট দিয়ে যাচ্ছিলাম । তিনি আমাকে বলেনঃ হে হাযিম! তুমি অধিক সংখ্যায় '' লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ '' বাক্যটি পড়ো। কেননা তা হলো জান্নাতের গুপ্তধন [3]
মূসা ইব্ন ইসমাঈল (রহঃ) ......... আবু উছমান আল্-নাহ্দী (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবু মূসা আল্-আশ্আরী (রাঃ) বলেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামের সাথে এক সফরে ছিলাম । অতঃপর তাঁরা মদীনার নিকটবর্তী হলে লোকেরা উচ্চস্বরে আক্বীর ধ্বনি (আল্লাহু আকবার) দেন। তখন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমরা তো কোন বধীর এবং অনুপস্থিত ব্যক্তিকে আহবান করছ না , বরং তোমরা (ঐ মহান আল্লাহকে) স্মরণ করছ, যিনি তোমাদের শাহ্ রগেরও নিকটবর্তী। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ হে আবূ মূসা ! আমি কি তোমাকে এমন একটি জিনিসের কথা অবহিত করব , যা জান্নাতের ভান্ডার (খাজানাহ) স্বরূপ? তখন আমি বলিঃ সেটা কি? তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ না হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ । [4]
কাইস ইবনু সা'দ ইবনু উবাদাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তার বাবা তাকে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সেবার জন্য তার কাছে অর্পণ করেন। তিনি বলেন, আমি নামাযরত থাকা অবস্থায় নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার কাছ দিয়ে গমন করলেন । তিনি নিজের পা দিয়ে আমাকে আঘাত (ইশারা) করে বললেনঃ আমি তোমাকে কি জান্নাতের দরজাগুলোর একটি দরজা সম্পর্কে জানাব না ? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেনঃ "লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" (আল্লাহ ব্যতীত অনিষ্ট দূর করার এবং কল্যাণ লাভের কোন শক্তি কারো নেই )। [5]
সাফওয়ান ইবনু সুলাইম হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, কোন ফেরেশতাই "লা- হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" পাঠ না করে উর্ধ্বাকাশের দিকে গমন করেন না। [6]
আবূ মূসা মুহাম্মাদ ইবন মুছান্না (রহঃ) ...... কায়স ইবন সা'দ ইবন উবাদা (রাঃ) থেকে বর্ণীত যে তাঁর পিতা (সা'দ ইবন উবাদা) তাঁকে ন ী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে তাঁর খিদমতের জন্য সমর্পণ করেছিলেন । কায়স (রাঃ) বলেনঃ নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন । আমি তখন মাত্র সালাত শেষ করেছি। তিনি আমাকে তাঁর কদম মুবারক দ্বারা আঘাত করলেন। বললেনঃ জান্নাতের দ্বারসমূহের একটি দ্বারের আমি তোমাকে বলব কি ? আমি বললামঃ অবশ্যই। তিনি বললেনঃ লা হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ। [7]
মুহাম্মাদ ইবন সুলায়মান (রহঃ) .......... আবু যুবায়ের (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ। আবদুল্লাহ ইবন যুবায়ের (রাঃ) নামায শেষে তাহলীল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ...) পাঠ করতেন। অতঃপর উপরোক্ত দুআর অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে এবং তার সাথে "লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, লা না'বুদু ইল্লা ইয়্যাহু লাহুন-নি'মাহ ... অতিরিক্ত বর্ণনা করে পরে উপরোক্ত হাদীছের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন । [8]
ইসহাক ইবনু মানসুর (রহঃ) ..... উমার ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুওয়াযযিন যখন "আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার" বলে তখন তোমাদের কোন ব্যক্তি আন্তরিকতার সাথে তার জবাবে বলেঃ "আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার"। যখন মুওয়াযযিন বলে "আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল- হ "এর জবাবে সেও বলেঃ" আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ "। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ" আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ "এর জবাবে সে বলেঃ" আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ "। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ "হাইয়্যা আলাস সলা-হ" এর জবাবে সে বলেঃ "লা-হাওলা ওয়ালা- কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লা-হ"। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ "হাইয়্যা 'আলাল লাফা-হ" এর জবাবে সে বলেঃ "লা- হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হ "। অতঃপর মুওয়াৰ্যযিন বলেঃ" আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার "এর জবাবে সে বলেঃ" আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার "। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ" লা-ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ "এর জবাবে সে বলেঃ" লা- ই লা-হা ইল্লাল্ল-হ "। আযানের এ জবাব দেয়ার কারণে সে বেহেশতে যাবে। [9]
[1] সহীহুল বুখারী ২99২, 4২05, 6384, 6409, 6610, মুসলিম ২704, তিরমিযী 3374, 3461, আবূ দাউদ 15২6, ইবনু মাজাহ 38২4 , আহমাদ 190২6, 19078, 1908২, 1910২, 19108, 19151, 19২46, 19২56 হাদিসের মানঃ সহিহ
[2] আহমাদ ২08২9, ২084২, ২0879, রাওদুন নাদীর 1041, আত-তালীকুর রাগীব ২/২56। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ। হাদিসের মানঃ সহিহ
[ 3] বুখারী 4২04, 6384, 6409, 738 , মুসলিম 589, ২705, ২706, তিরমিযি 3374, 3461, 3581, 3601, আহমাদ 7906, 80২4, 8২01, 8২২1, 8446, 8535, মু'জামুল আওসাত 1943 হাদিসের মানঃ সহিহ
[4] ইফা 15২6 বুখারি
হাদিসের মানঃ সহিহ
[5 ] সূনান আত তিরমিজী 3581
সহীহঃ সহীহাহ (1746)।
হাদিসের মানঃ সহিহ
[6] আত তিরমিজী 358২ সূনান
হাদিসের মানঃ সহিহ
[7] সহিহাহ 1746
সূনান তিরমিজী (ইফাঃ), 3581,3461
হাদিসের মানঃ সহিহ
[8] সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ), 1507
হাদিসের মানঃ সহিহ
[9] সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী) 736, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ 734, ইসলামিক সেন্টারঃ 749)
হাদিসের মানঃ সহিহ
সূরা আল হাশর: 7 - রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। সূরা মুহাম্মদ: 33 - হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রসূলের (সাঃ) আনুগত্য কর এবং নিজেদের কর্ম বিনষ্ট করো না।
আবূ মুসা আশআরী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, "তোমাকে জান্নাতের অন্যতম ধনভাণ্ডারের কথা বলে দেব না কি ?" আমি বললাম, 'অবশ্যই বলে দিন, হে আল্লাহর রাসূল!' তিনি বললেন, لا حول ولا قوة إلا بالله (লা হাওলা অলা ক্বুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ) (বুখারী ও মুসলিম) [1]
আবূ যার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ আমি কি তোমাকে জান্নাতের গুপ্তধনসমূহের একটির সন্ধান দিবো না ? আমি বললাম, হ্যাঁ, ইয়া রাসূলাল্লাহ। তিনি বলেনঃ '' লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ ''। [2]
হাযিম ইবনে হারমালা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট দিয়ে যাচ্ছিলাম । তিনি আমাকে বলেনঃ হে হাযিম! তুমি অধিক সংখ্যায় '' লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ '' বাক্যটি পড়ো। কেননা তা হলো জান্নাতের গুপ্তধন [3]
মূসা ইব্ন ইসমাঈল (রহঃ) ......... আবু উছমান আল্-নাহ্দী (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবু মূসা আল্-আশ্আরী (রাঃ) বলেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামের সাথে এক সফরে ছিলাম । অতঃপর তাঁরা মদীনার নিকটবর্তী হলে লোকেরা উচ্চস্বরে আক্বীর ধ্বনি (আল্লাহু আকবার) দেন। তখন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমরা তো কোন বধীর এবং অনুপস্থিত ব্যক্তিকে আহবান করছ না , বরং তোমরা (ঐ মহান আল্লাহকে) স্মরণ করছ, যিনি তোমাদের শাহ্ রগেরও নিকটবর্তী। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ হে আবূ মূসা ! আমি কি তোমাকে এমন একটি জিনিসের কথা অবহিত করব , যা জান্নাতের ভান্ডার (খাজানাহ) স্বরূপ? তখন আমি বলিঃ সেটা কি? তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ না হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ । [4]
কাইস ইবনু সা'দ ইবনু উবাদাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তার বাবা তাকে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সেবার জন্য তার কাছে অর্পণ করেন। তিনি বলেন, আমি নামাযরত থাকা অবস্থায় নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার কাছ দিয়ে গমন করলেন । তিনি নিজের পা দিয়ে আমাকে আঘাত (ইশারা) করে বললেনঃ আমি তোমাকে কি জান্নাতের দরজাগুলোর একটি দরজা সম্পর্কে জানাব না ? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেনঃ "লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" (আল্লাহ ব্যতীত অনিষ্ট দূর করার এবং কল্যাণ লাভের কোন শক্তি কারো নেই )। [5]
সাফওয়ান ইবনু সুলাইম হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, কোন ফেরেশতাই "লা- হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" পাঠ না করে উর্ধ্বাকাশের দিকে গমন করেন না। [6]
আবূ মূসা মুহাম্মাদ ইবন মুছান্না (রহঃ) ...... কায়স ইবন সা'দ ইবন উবাদা (রাঃ) থেকে বর্ণীত যে তাঁর পিতা (সা'দ ইবন উবাদা) তাঁকে ন ী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে তাঁর খিদমতের জন্য সমর্পণ করেছিলেন । কায়স (রাঃ) বলেনঃ নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন । আমি তখন মাত্র সালাত শেষ করেছি। তিনি আমাকে তাঁর কদম মুবারক দ্বারা আঘাত করলেন। বললেনঃ জান্নাতের দ্বারসমূহের একটি দ্বারের আমি তোমাকে বলব কি ? আমি বললামঃ অবশ্যই। তিনি বললেনঃ লা হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ। [7]
মুহাম্মাদ ইবন সুলায়মান (রহঃ) .......... আবু যুবায়ের (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ। আবদুল্লাহ ইবন যুবায়ের (রাঃ) নামায শেষে তাহলীল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ...) পাঠ করতেন। অতঃপর উপরোক্ত দুআর অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে এবং তার সাথে "লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, লা না'বুদু ইল্লা ইয়্যাহু লাহুন-নি'মাহ ... অতিরিক্ত বর্ণনা করে পরে উপরোক্ত হাদীছের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন । [8]
ইসহাক ইবনু মানসুর (রহঃ) ..... উমার ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুওয়াযযিন যখন "আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার" বলে তখন তোমাদের কোন ব্যক্তি আন্তরিকতার সাথে তার জবাবে বলেঃ "আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার"। যখন মুওয়াযযিন বলে "আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল- হ "এর জবাবে সেও বলেঃ" আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ "। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ" আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ "এর জবাবে সে বলেঃ" আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ "। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ "হাইয়্যা আলাস সলা-হ" এর জবাবে সে বলেঃ "লা-হাওলা ওয়ালা- কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লা-হ"। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ "হাইয়্যা 'আলাল লাফা-হ" এর জবাবে সে বলেঃ "লা- হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হ "। অতঃপর মুওয়াৰ্যযিন বলেঃ" আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার "এর জবাবে সে বলেঃ" আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার "। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ" লা-ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ "এর জবাবে সে বলেঃ" লা- ই লা-হা ইল্লাল্ল-হ "। আযানের এ জবাব দেয়ার কারণে সে বেহেশতে যাবে। [9]
[1] সহীহুল বুখারী ২99২, 4২05, 6384, 6409, 6610, মুসলিম ২704, তিরমিযী 3374, 3461, আবূ দাউদ 15২6, ইবনু মাজাহ 38২4 , আহমাদ 190২6, 19078, 1908২, 1910২, 19108, 19151, 19২46, 19২56 হাদিসের মানঃ সহিহ
[2] আহমাদ ২08২9, ২084২, ২0879, রাওদুন নাদীর 1041, আত-তালীকুর রাগীব ২/২56। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ। হাদিসের মানঃ সহিহ
[ 3] বুখারী 4২04, 6384, 6409, 738 , মুসলিম 589, ২705, ২706, তিরমিযি 3374, 3461, 3581, 3601, আহমাদ 7906, 80২4, 8২01, 8২২1, 8446, 8535, মু'জামুল আওসাত 1943 হাদিসের মানঃ সহিহ
[4] ইফা 15২6 বুখারি
হাদিসের মানঃ সহিহ
[5 ] সূনান আত তিরমিজী 3581
সহীহঃ সহীহাহ (1746)।
হাদিসের মানঃ সহিহ
[6] আত তিরমিজী 358২ সূনান
হাদিসের মানঃ সহিহ
[7] সহিহাহ 1746
সূনান তিরমিজী (ইফাঃ), 3581,3461
হাদিসের মানঃ সহিহ
[8] সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ), 1507
হাদিসের মানঃ সহিহ
[9] সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী) 736, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ 734, ইসলামিক সেন্টারঃ 749)
হাদিসের মানঃ সহিহ
জান্নাতের গুপ্তধন, |
সূরা আল হাশর: 7 - রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। সূরা মুহাম্মদ: 33 - হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রসূলের (সাঃ) আনুগত্য কর এবং নিজেদের কর্ম বিনষ্ট করো না।
1 Comments
ধন্যবাদ,
ReplyDelete